শুক্রবার ২০ জুন ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

কলকাতা | Microbiology: আকর্ষণীয় কেরিয়ার গড়ার প্রশ্নে এক দশক পরেও চাহিদা কমবে না অণুজীববিদ্যার

Riya Patra | ১৮ মার্চ ২০২৪ ২৩ : ১০Riya Patra


ড.‌ ভাস্কর চৌধুরি: মাইক্রোবায়োলজি বা অণুজীববিদ্যা হল জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা অণুজীবের অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এই বিষয়ে যেমন গবেষণার বৈচিত্রপূর্ণ সুযোগ রয়েছে, তেমনই সংক্রামক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসায় সীমাবদ্ধ রাখার পরিবর্তে নতুন প্রজন্মের মাইক্রোবায়োলজিস্টরা খাদ্য–উৎপাদন, পরিবেশ বিজ্ঞান, ওষুধ ও মৌলিক গবেষণার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাল জীবাণুর ভূমিকা ব্যবহার করেন। এই ক্ষেত্রে প্রচুর কর্মজীবনের সুযোগ থাকার কারণে, মাইক্রোবায়োলজিস্টরা হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, শিল্প, ক্লিনিকাল গবেষণা, কৃষি, রাসায়নিক ও ন্যানোপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। যদিও অতীতে মাইক্রোবায়োলজিস্টদের কাজকর্ম কেবলমাত্র পরীক্ষাগারেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু আজ, মাইক্রোবিয়াল প্রভাবের ক্রমবর্ধমান বোঝাপড়া কেরিয়ারের নতুন সুযোগের দিকগুলো খুলে দিয়েছে। বৈচিত্রময় পেশাগত সম্ভাবনার কারণে, এই ক্ষেত্রটি এখন ফরেনসিক বিজ্ঞানী থেকে খাদ্য–নিরাপত্তা, দূষণ নিয়ন্ত্রণ থেকে জৈব–নিরাপত্তা অফিসার পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ এনে দেয়।
মাইক্রোবায়োলজিস্টদের অণুবীক্ষণিক জীবের বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্ত দিক নিয়ে তদন্ত করা, বিশ্লেষণ করা ও তার ফলাফল সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রস্তুত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এটি একটি পেশাদারি কোর্স হওয়ায় দিন দিন এর চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে।
মাইক্রোবায়োলজি কোর্সটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, দেশের অন্যান্য রাজ্যে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়। কোনও শিক্ষার্থী মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে উচ্চমাধ্যমিকের পর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারে।
মাইক্রোবায়োলজি কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা বিএসসি এবং এমএসসি‌ ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। নতুন শিক্ষানীতি (জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০) অনুযায়ী স্নাতক ডিগ্রি পূর্ণ করার সময়সীমা চার বছর। এই চার বছর সময়সীমার মধ্যে ছাত্রছাত্রীদের মাইক্রোবায়োলজি ও এই সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়গুলির ওপর থিওরেটিক্যাল, প্র‌্যাকটিক্যাল এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়। স্নাতক ডিগ্রি লাভের পরেই এই কোর্সে উত্তীর্ণদের সামনে বহুবিধ চাকরির পথ খুলে যায়। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় নিয়মিত ক্যাম্পাস ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা করা হয় যেখানে দেশ–বিদেশের নামী সংস্থাগুলি ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি নিয়োগ করে। এক্ষেত্রে ওষুধ, দুগ্ধজাত পণ্য, পানীয় প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য, বীজ, জৈবসার প্রক্রিয়াকরণ ইত্যাদি সম্পর্কিত সংস্থাগুলি তাদের প্রয়োজন অনুসারে ছাত্রছাত্রীদের বেছে নেয়।
স্নাতক সম্পূর্ণ করার পর অনেকে উচ্চশিক্ষার পথ বেছে নেয়। এক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীরা স্নাতকোত্তর (এমএসসি) এবং গবেষণা (পিএইচডি)–র পথ বেছে নিতে পারে। স্নাতকোত্তর স্তরে মাইক্রোবায়োলজি সম্পর্কিত অত্যাধুনিক বিষয় পড়ানো হয় এবং নির্দিষ্ট কোনও অধ্যাপকের অধীনে বিশেষ কোনও বিষয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ অথবা ডেজারটেশন জমা করতে হয়। এর পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি অথবা রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পায়।
মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পূর্ণ করার পর ছাত্রছাত্রীরা নিজ উদ্যোগে ব্যবসা শুরু করার কথাও ভাবতে পারে। বহু ছাত্রছাত্রী সাম্প্রতিক অতীতে ছোট মাপের ব্যবসা শুরু করে পরবর্তীতে দারুণভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কেঁচোসার, জৈবসার, পানীয় প্রক্রিয়াকরণ, দুগ্ধজাত পণ্য ইত্যাদি তৈরির মাধ্যমে মাইক্রোবায়োলজি ছাত্রছাত্রীরা আর্কষণীয় কেরিয়ার গড়ে তুলতে পারে।
একজন মাইক্রোবায়োলজিস্টের কাজ এবং দায়িত্বগুলির মধ্যে নীচের বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত:‌
• গবেষণা: মাইক্রোবায়োলজিস্টরা বিভিন্ন সনাক্তকরণ পদ্ধতি, অণুজীবের বৃদ্ধি এবং বেঁচে থাকার সঙ্গে সম্পর্কিত দিক এবং বাইরের পরিবেশের সঙ্গে তাদের মিথষ্ক্রিয়া ব্যবহার করে মাইক্রোস্কোপিক জীবের ওপর গবেষণা চালান।
• নমুনা সংগ্রহ: বিভিন্ন স্থান থেকে অণুজীব সমন্বিত নমুনা সংগ্রহ করা, তথ্য নথিবদ্ধ করা, বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা মাইক্রোবায়োলজিস্টদের কাজ।
• পরীক্ষাগার পরিষেবা: রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে স্বাস্থ্যবিভাগ, চিকিৎসক ও ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলির সঙ্গে মাইক্রোবায়োলজিস্টরা যুক্ত হন।
• চিকিৎসা সম্পর্কিত:‌ মাইক্রোবায়োলজিস্টরা ওষুধ, টিকা (‌ভ্যাকসিন)‌, অন্যান্য ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, জীবাণুমুক্তকরণ প্রক্রিয়া এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত পরীক্ষানিরীক্ষাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন। নতুন কোনও রোগ ছড়িয়ে পড়ার রোধে কৌশল ও পরিকল্পনা পদ্ধতি তৈরির দায়িত্ব তাঁদের ওপরই বর্তায়।
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষের পর অনেকেই গবেষণার পথ বেছে নেন। সিএসআইআর–ইউজিসি‌ পরিচালিত ‘নেট’ (ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট) বা ‘সেট’ (স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট) পরীক্ষার মাধ্যমে গবেষণায় (পিএইচডি) সুযোগ মিলতে পারে। ‘নেট’ অথবা ‘গেট’ উত্তীর্ণ প্রার্থীরা গবেষণার মেয়াদে ফেলোশিপ পান। গবেষণার সুযোগ পেতে গেলে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি‌র বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করতে হয় এবং সুযোগ পেলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রেজিস্ট্রেশন করাতে হয়। এছাড়াও নেট বা সেট উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার (‌অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে)‌ জন্যও আবেদন করতে পারেন।
বহু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা তাদের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর (এমএসসি) অথবা পিএইচডি‌ ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। বিভিন্ন এনজিও–তে ছাত্রছাত্রীরা মাইক্রোবায়োলজিস্ট বিষয়ক পদে আবেদন করতে পারেন। পাশাপাশি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে বা প্রোজেক্ট অফিসার হিসেবেও ছাত্রছাত্রীরা কাজ পেতে পারে। এছাড়া সরকারি চাকরির যে কোনও পরীক্ষাতেও মাইক্রোবায়োলজি বিষয়ে উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা আবেদন করতে পারে।
মাইক্রোবায়োলজি মানুষের জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বা ব্যবহারযোগ্য পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনে অণুজীবের থেকে সংগৃহীত উৎসেচকগুলোর প্রয়োগ কৌশলের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। মাইক্রোবায়োলজিতে ব্যবহৃত প্রক্রিয়াগুলো অধিকতর মাত্রায় উন্নত পণ্য বা প্রক্রিয়া প্রস্তুতকরণের জন্যে জিনগতভাবে পরিবর্তিত অণুজীবগুলিকে (জেনেটিক্যালি মডিফায়েড মাইক্রোবস) কাজে লাগায়। এছাড়া আরও অনেক কৌশল বা প্রযুক্তি মাইক্রোবায়োলজির অর্ন্তগত, যার মধ্যে গবেষণাগারে কৃত্রিম নিষেক পদ্ধতির দ্বারা ভ্রূণগঠন, জিন সংশ্লেষ ও এর ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের ভ্যাকসিন প্রস্তুতি অথবা কোনও ক্ষতিগ্রস্ত জিন সংশোধনের (জিন থেরাপি) মাধ্যমে কোনও বংশগত রোগকে সারিয়ে তোলা, এমন অনেক কিছুই মাইক্রোবায়োলজির অন্তর্ভুক্ত।
আগামী দিনে কর্মক্ষেত্রে বা ব্যবসায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে মাইক্রোবায়োলজি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীদের সামনে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সর্বদাই অপেক্ষমান থাকবে।




নানান খবর

কলকাতায় ধরা পড়ল নীলবাতি লাগানো ভুয়ো আধিকারিকের গাড়ি

বিরল রোগের অন্যতম 'সিকেল সেল ডিজিজ' , সমাজ সচেতনতায় উদ্যোগী চিকিৎসকরা

ঘোর বর্ষায় ভাসল কেয়াপাতার নৌকা, প্রয়াত সাহিত্যিক প্রফুল্ল রায়

অতি সংকটজনক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! কলকাতা থেকে দিল্লি এইমস-এ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিজেপি সাংসদকে

‘প্রকল্প অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা যাবে না’, বাংলায় ১০০ দিনের কাজ শুরু করতে কেন্দ্রকে নির্দেশ কলকাতা হাই কোর্টের

বৃষ্টি হলেই বিক্রি বেড়ে যায় এই দুটো জিনিসের, কী ভাবছেন? মিলিয়ে নিন কী কী

বিজ্ঞানের অগ্রগতি চিকিৎসা ব্যবস্থায় নতুন দিশা, চিকিৎসার জাদুতে শিশুর পুনর্জন্ম

‘‌সংবিধান হত্যা দিবস’‌ পালনে রাজ্যের আপত্তি রয়েছে, জানালেন মমতা

বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গাঙ্গুলির শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক, আইসিইউতে রয়েছেন অতিরিক্ত পর্যবেক্ষণে 

কসবায় একই পরিবারের তিনজনের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ

শহরে গৃহবধূর দেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ

‘জানলা দিয়ে দেখছি বোমা-বিস্ফোরণ, প্রতি মুহূর্তে আতঙ্ক’, ইরান থেকে বেরোতে আজারবাইজানের দিকে যাত্রা শুরু কলকাতার প্রফেসরের!

ফের বড় বিপদ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে! মাঝপথে কলকাতায় নামিয়ে দেওয়া হল যাত্রীদের

সকাল থেকে একনাগাড়ে তুমুল বৃষ্টি কলকাতায়, দিনভর প্রবল বর্ষণ উত্তর থেকে দক্ষিণে! চরম ভোগান্তি কোন কোন জেলার?

ফের রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া! কসবায় স্নেহের টানে দিদির মৃতদেহ আগলে বোন

মাংসের বিকল্প ‘গোল্ডপ্রো’! নতুন দিগন্ত খুলতে চলেছে এ বার পশ্চিমবঙ্গের বাজারেও

ব্যাঙ্ককর্মীর দুর্ঘটনা, অজ্ঞাতপরিচয় আরপিএফ কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের দমদম জিআরপি-তে

কাউন্সিলর-মেয়র জায়গা ঠিক করেছে, আপাতত ওখানেই বাজার, নতুন ‘মার্কেট’-এর কথা জানালেন মমতা

গভীর রাত থেকে জ্বলছে খিদিরপুরের বাজার, পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান

'এমনি' নয়, এবার 'হুমম'! দেবের ক্যাপশনে আমূল পরিবর্তন, শুভশ্রীর সঙ্গে পুরনো সম্পর্কই কি এর কারণ? 

ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপে বিপদের মুখে রিয়াল, সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে এমবাপে, আদৌ খেলতে পারবেন টুর্নামেন্টে?

পুকুরে ভাসছে ওটা কী? দেখেই আঁতকে উঠলেন স্থানীয় বাসিন্দারা, পুলিশ আসতেই শোরগোল এলাকাজুড়ে

এই কাজটি করুন, না হলেই EPFO-তে ​​জমা করা টাকা তুলতে নাভিশ্বাস উঠবে

জল খেতে যাওয়াই কাল! মেডিক্যাল কলেজের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মর্মান্তিক পরিণতি চিকিৎসকের

ইজরায়েল-ইরান সংঘাতের ছায়ায় বড় প্রস্তুতি! ফ্রান্সে ভারতীয় সেনার মহড়া শুরু

দামোদরে ডুবে গেল একের পর এক লরি! ডিভিসি জল ছাড়ায় মহা-বিপত্তি

শিশুদের প্যান কার্ড, কীভাবে তৈরি করবেন? জেনে নিন সহজ পদ্ধতি

ব্যাঙ্ক লকার আছে? তাহলে অবিলম্বে এই কাজ করুন, না হলেই সিল করা হবে লকার! জানুন নয়া নিয়ম

ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধে 'সামরিক হস্তক্ষেপ', আমেরিকাকে সতর্ক করল রাশিয়া!

ট্রফির দু’দিকে দুই দেশের কিংবদন্তি, আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল অ্যান্ডারসন-তেন্ডুলকার ট্রফির

ছেলের বাগদত্তাকে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে করলেন ৫৫ বছরের ব্যক্তি! আলিগড়ে হুলস্থূল, তারপর কী হল?

বিপুল অঙ্কের জরিমানা এবং জেল, জনসমাগমে আইন অমান্য করলেই কড়া শাস্তি, কর্ণাটক বিধানসভায় নয়া বিলের প্রস্তাব

জাতি-বৈষম্যে ইন্ধন! দলিত গ্রাম-প্রধানকে মঞ্চে উঠতে নিষেধ বিজেপি বিধায়কের, ভাইরাল ভিডিও-তে শোরগোল

অস্তাচলে ম্যাথিউজ, গার্ড অফ অনার দিয়ে শ্রীলঙ্কা তারকাকে সম্মান দিল বাংলাদেশ

কড়া নজরদারিতে চলছে প্রক্রিয়াকরণ ও প্যাকিং, দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিতরণ ঘরে তোড়জোড় এই জেলায়

ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠান, মাইক হাতে রাস্তায় রাস্তায় স্কুলের শিক্ষকরা

গাছ কেটে ফেলা হয়েছিল, তাতে কী! নতুন করে রাজ্যে এসেই বাসা বানাল তারা, এই বর্ষায় ভরা সংসার

কঠিন পরীক্ষার আগে কোহলি-রোহিতের বিরাট পরামর্শ গিলকে, প্রথম টেস্টের আগে ফাঁস গিলের, কী বললেন তাঁরা?

মাঝ আকাশে দেদার তাস পেটাচ্ছেন ওঁরা! নেটিজেনরা বলছেন, ‘ভাই, লোকাল ট্রেন নাকি?’

দেশের নাগরিকদের সুরক্ষা সবচেয়ে আগে, ইজরায়েল থেকে ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনতে ‘অপারেশন সিন্ধু’ শুরু করল ভারত

ইজরায়েল-ইরান যুদ্ধে তেহরানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে চীন, কেন?

ভারতের বায়ু পরিবহণে ঘনীভূত সংকট, বেমালুম চেপে যাচ্ছে কেন্দ্র, মুড়িমুড়কির মতো ছাঁটা হয়েছে বরাদ্দ

লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকায় সিসিটিভি, সঙ্গে কন্ট্রোল রুম, ঘরের লক্ষ্মীকে রক্ষা করতে মহিলাদের অভিনব উদ্যোগ

সোশ্যাল মিডিয়া